এদিকে ঘূর্ণিঝড় ডানা মোকাবিলায় দেবহাটায় ১৫ টি সাইক্লোন সেল্টার ও সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাতে মানুষ আশ্রয় নিতে সেজন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। পাশাপাশি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। মাইকিং, উদ্ধার টিম, বাজার গুলোতে শুকনা খাবার মজুদ সহ বিভিন্ন প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পল্লী বিদ্যুৎ, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোথাও যদি বৈদ্যুতিক খুঁটি, ছেঁড়া তার পড়ে থাকলে স্পর্শ না করে সাথে সাথে কর্তৃপক্ষকে খবর দিতে হবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য মতে জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও উড়িষ্যা দিয়ে উপক‚ল অতিক্রম করতে পারে। এটি অতিপ্রবল না হলেও প্রবল ঘূর্ণিঝড় হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় ডানার অগ্রভাগ ভারতের উপক‚ল দিয়ে অতিক্রম করার আশঙ্কা থাকায় বাংলাদেশে এর প্রভাব কিছুটা কম থাকতে পারে। তবে আঘাত হানলে বাংলাদেশের উপক‚ল অঞ্চলের ওপর দিয়ে সেটা যেতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বা উড়িষ্যা দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করবে। তবে কাছাকাছি এসেও অনেক সময় গতিপথ পরিবর্তন হতে পারে। তবে খুলনা ও বরিশালে বেশি প্রভাব ফেলতে পারে। তবে বুধবার রাতে ও বৃহস্পতিবার সকালে এর শক্তি সম্পর্কে বোঝা যাবে বলেও জানানো হয়।
Leave a Reply